Chorabali Logo
প্রযুক্তি

ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড চেক। ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক

বর্তমান সময়ে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মত বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স উন্নত ব্যবস্থার মধ্যে অন্যতম একটি। যা বড় বড় সড়ক গুলোতে গাড়ি চালানোর জন্য চালককে প্রদান করতে হয়। একজন ব্যক্তি কিন্তু একজন চালক সরাসরি স্থায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারে না। প্রতিটি ব্যক্তি অথবা গাড়ি চালককে প্রথমে লার্নার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে তারপর একমাস অতিবাহিত হওয়ার পর স্থায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স এ গাড়িচালকের সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য তুলে দেওয়া হয় যার কারণে একজন চালকের বৈধতা প্রমাণ করে থাকে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স শুধুমাত্র চালকের জন্য তা নয় বরং বড় বড় সড়কে গাড়ি চালানোর জন্য ট্রাফিক সিগন্যালে প্রতিটি গাড়ি চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স পরখ করে নেওয়া হয়। বিভিন্ন তথ্যের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বৈধতা যাচাই বাছাই করা হয়। এজন্য আজকে আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড চেক এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক সম্পর্কিত তথ্য গুলো তুলে ধরেছি। আজকের তথ্য গুলোর আলোকে আপনারা ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে স্মার্ট কার্ডের সাহায্যে যাচাই-বাছাই করা হয় সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।

দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে কোথাও না কোথাও যেতে হয়। দৈনন্দিন জীবনে মানুষ তার প্রয়োজন পূরণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ব্যবহার করে থাকে। অনেকেই ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ধরনের যান বহন করায় করে তার প্রয়োজন পূরণে ব্যবহার করেন আবার অনেকেই ভাড়া কৃতক গাড়িগুলো ব্যবহার করে তাদের প্রয়োজন পূরণে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করেন। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে যেমন জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সেই সাথে দেশের সড়কগুলোতে যানবাহনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে যার কারণে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনার মত ভয়াবহ ঘটনার পরিমান ও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ হচ্ছে অদক্ষ চালকের বড় বড় সড়কের গাড়ি চালানো এবং ট্রাফিক আইন সম্পর্কে অবগত না হওয়া যার কারণে সড়ক দুর্ঘটনার মত ভয়ংকর পরিস্থিতি সারাদেশেই প্রভাব ফেলছে। সড়ক দুর্ঘটনার এমন পরিস্থিতি থেকে সাধারণ মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে যাতায়াত করার জন্য মূলত সড়ক মন্ত্রণালয় ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রক্রিয়াটির উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে যার কারণে এখন প্রতিটি গাড়ি চালককে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে শহরের বড় বড় সড়কে গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান করা হয়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড চেক

ড্রাইভিং লাইসেন্স বর্তমান সময়ে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রচলিত একটি সিস্টেম যা সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়াতে মূলত কার্যকর হয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স একজন গাড়িচালককে গাড়ি চালানোর দক্ষতা প্রদানের পর প্রদান করা হয় এবং এটি গাড়ি চালকের দক্ষতার প্রমাণ দিয়ে থাকে। তাইতো বর্তমান সময়ে গাড়িচালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স বিভিন্ন উপায়ে চেক করা হচ্ছে। অনেকেই ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড চেক সম্পর্কিত তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে চান এজন্যই আজকে আমরা কিভাবে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায় সে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো শেয়ার করব। জন্মদিনে আপনারা ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড চেক করার উপায় গুলো জানতে পারবেন।

  • প্রথমে আপনার স্মার্ট ফোন বা অন্য কোন ডিভাইস হতে বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স  ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
  • এখানে প্রবেশ করার পর নিচের ছবির মত একটি ইন্টারফেস আপনার সামনে চলে আসবে।
  • এখানে প্রথম অপশনে দেখবেন ডিএল রেফারেন্স নাম্বার রয়েছে। এখানে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর রেফারেন্স নাম্বারটি প্রদান করুন।
  • এরপর নিচে আপনার জন্ম তারিখ সঠিকভাবে প্রদান করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক

অনেকেই অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের তথ্য অনুসন্ধান করেন তাই আজকে আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন নিয়ে এসেছি। আমাদের প্রতিবেদনটিতে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হয় এবং কি কি উপায়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আপনারা আমাদের এই তথ্যগুলো গুরুত্ব সহকারে পড়লে বুঝতে পারবেন কি কি তথ্য ব্যবহার করে সহজেই স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা সম্ভব। নিচে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো:

উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি চেক করে নিতে পারবেন একই পদ্ধতি তাই আমরা দ্বিতীয়বার উল্লেখ করছি না উপরের আলোচনা থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি সম্পর্কিত বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন।

Mahedi Roni

আমি মেহেদি হাসান। পেশায় একজন বেসরকারি চাকরিজীবী। ২০১৫ সাল থেকে লেখালিখি নিয়ে আছি। এখন লেখালিখি পেশা ও সখ ২ টাই হয়ে গেছে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Check Also
Close